The legend in the InstaSpot team!
Legend! You think that's bombastic rhetoric? But how should we call a man, who became the first Asian to win the junior world chess championship at 18 and who became the first Indian Grandmaster at 19? That was the start of a hard path to the World Champion title for Viswanathan Anand, the man who became a part of history of chess forever. Now one more legend in the InstaSpot team!
Borussia is one of the most titled football clubs in Germany, which has repeatedly proved to fans: the spirit of competition and leadership will certainly lead to success. Trade in the same way that sports professionals play the game: confidently and actively. Keep a "pass" from Borussia FC and be in the lead with InstaSpot!
এই সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের দিকে থাকবে। মার্কেটের ট্রেডাররা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন যে এই গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচক কতটা বাড়তে পারে এবং সেপ্টেম্বরের বৈঠকে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্তে এর প্রভাব কী হতে পারে।
এখন পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুরু করা শুল্ক যুদ্ধই বাজার পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করছে। এছাড়াও, ফেডের আসন্ন মুদ্রানীতি সংক্রান্ত অবস্থানের পরিবর্তনও একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয় হিসেবে রয়েছে।
চলুন সুবিধা ও অসুবিধাগুলো দেখি। অসুবিধা দিয়ে শুরু করা যাক। মার্কেটে সরাসরি প্রভাব বিস্তারকারী প্রধান নেতিবাচক কারণ এখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাণিজ্যিক অংশীদারদের মধ্যে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ। আমি অতীতে বহুবার এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর জোর দিয়েছি — যা নজিরবিহীন এবং যার দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পুরোপুরিভাবে মূল্যায়ন করা কঠিন। একটি বিষয় স্পষ্ট: সরবরাহ শৃঙ্খলে বিঘ্ন এবং কালোবাজারি পদ্ধতিতে পণ্যের প্রবাহ — যা ট্রাম্পের আক্রমণাত্মকভাবে শুল্ক আরোপ সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ইতোমধ্যেই ব্যাপকভাবে কার্যকর রয়েছে — পণ্য মূল্য বাড়িয়ে দিয়েছে, বিশেষত সেসব পণ্যের ক্ষেত্রে যা দেশীয়ভাবে উৎপাদিত নয়। এর ফলে পণ্য মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভোক্তা মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে, যা জাতীয় অর্থনৈতিক পরিস্থিতি একটি মূল সূচক।
দ্বিতীয় নেতিবাচক কারণ হলো মুদ্রাস্ফীতি — বিশেষত ভোক্তা মুদ্রাস্ফীতি — যে প্রতিবেদনটি আগামীকাল প্রকাশিত হবে।
অন্যান্য অর্থনৈতিক সংকট নির্বিশেষে ঐতিহাসিকভাবে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি ফেডকে সুদের হার কমানো থেকে বিরত রাখে। গত শতাব্দীর শেষের দিকে ফেড "হঠাৎ" সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে ভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির একমাত্র গ্রহণযোগ্য স্তর হলো প্রায় 2%। এই মডেল এখনো কার্যকর, তবে এটি বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে — যেমনটি ৪৭ তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট বহুবার আহ্বান জানিয়েছেন এবং সক্রিয়ভাবে এর দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।
এগুলোই হলো বিনিয়োগকারীদের অস্থির করার দুটি প্রধান নেতিবাচক কারণ, যা ভবিষ্যত পরিস্থিতি নিরূপণে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে।
এবার আসা যাক ইতিবাচক দিকগুলোতে। মাঝারি মেয়াদে মার্কিন শুল্কনীতি মার্কিন স্টক মার্কেটে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সমগ্র ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো উপগ্রহ দেশগুলো থেকে কার্যত "সম্পদ আহরণ" করা হলে সেটি যুক্তরাষ্ট্রে মূলধন প্রবাহ বাড়াবে, যা নিরাপদ বিনিয়োগ ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হয় এবং মার্কিন স্টকের চাহিদাকে বৃদ্ধি করবে। আরেকটি কারণ হতে পারে সেপ্টেম্বর থেকে ফেডের সুদের হার কমানোর পদক্ষেপ — একদিকে কার্যত মন্দাগ্রস্ত শ্রমবাজার এবং অন্যদিকে ট্রাম্পের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর চাপ, যেখানে অসহযোগী জেরোম পাওয়েলকে আরও অনুগত কারো দ্বারা প্রতিস্থাপনের সম্ভাবনা রয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, একটি বড় পরিবর্তন ইতিমধ্যেই ঘটেছে: ট্রাম্পের অনুগত অর্থনীতিবিদ এস মিরান, 8 আগস্ট ফেড বোর্ড অফ গভর্নর্স থেকে পদত্যাগ করা কুগলারের জায়গায় নিয়োগ পেয়েছেন। বর্তমানে পাওয়েলের সম্ভাব্য উত্তরসূরি নিয়ে আলোচনা চলছে।
সবকিছু বিবেচনা করে মনে হচ্ছে, মুদ্রাস্ফীতিকে 2% স্তরের সাথে বেঁধে রাখার ফেডের মডেল অতীত হয়ে যেতে পারে। এর মানে হলো সেপ্টেম্বরের বৈঠকেই সুদের হার কমতে পারে। বর্তমানে ফেড ফান্ডস ফিউচারস এমন প্রত্যাশা দেখাচ্ছে 88.4%, যেখানে সুদের হার 0.25% হ্রাস করা হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
আমার বিশ্বাস, আগস্টের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনে আবারও যদি খুব কম সংখ্যক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় এবং বেকারত্বের বৃদ্ধি দেখা যায়, তাহলে সুদের হার সর্বোচ্চ 0.50% পর্যন্ত কমতে পারে। এ ক্ষেত্রে স্টকের চাহিদা বাড়তে থাকবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান তিনটি স্টক সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে।
অর্থনৈতিক কারণগুলোর পাশাপাশি, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাপ্তি মার্কেটে আরও শক্তিশালী আশাবাদ সৃষ্টি করবে।
আমার মতে, উপরে বর্ণিত কারণগুলো থেকে সমর্থন পেয়ে স্টক সূচকগুলোতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে, যা সম্ভাব্যভাবে ডলার লিকুইডিটি প্রবাহ দ্বারা সহায়তা পাবে। মার্কিন ডলার চাপের মধ্যে থাকবে, তবে এটির দর ফরেক্স মার্কেটে প্রধান মুদ্রার বিপরীতে বর্তমান স্তরের কাছাকাছি স্থিতিশীল থাকবে, কারণ শুল্ক ইস্যু জাপান, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অন্যান্য দেশের মুদ্রাকেও নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে।
সামগ্রিকভাবে, আমি মার্কেটের সার্বিক পরিস্থিতিকে মাঝারি মাত্রায় ইতিবাচক রয়েছে বলে ধারণা করছি।
দৈনিক পূর্বাভাস:
EUR/USD
সুদের হার কমানোর প্রত্যাশার কারণে ডলার দুর্বল হওয়া সত্ত্বেও, ডলারভিত্তিক অ্যাসেটের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে এই পেয়ারের দরপতন হতে পারে। এটি স্থানীয়ভাবে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের পর শুরু হতে পারে, যা বৃদ্ধি পেতে পারে। এই প্রভাবে আবারও এই পেয়ারের দরপতন শুরু হয়ে মূল্য 1.1400-এর দিকে অগ্রসর হতে পারে। 1.1625 লেভেলটি এই পেয়ারের সেল এন্ট্রি লেভেল হিসেবে কাজ করতে পারে।
স্বর্ণ
স্বর্ণের মূল্য এখনো নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে কনসোলিডেট করছে, তবে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনায় অগ্রগতি এবং ট্রাম্প-পুতিনের মধ্যকার বৈঠকে আরও ইতিবাচক ফলাফলের পথ উন্মুক্ত হলে স্বর্ণের দর 3284.45 পর্যন্ত নামতে পারে। 3355.00 লেভেলটি স্বর্ণের সেল এন্ট্রি লেভেল হিসেবে কাজ করতে পারে।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনাগুলো আপনাকে মার্কেট প্রবণতা সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন করবে! ইন্সটাফরেক্সের একজন গ্রাহক হওয়ায়, দক্ষ ট্রেডিং এর জন্য আপনাকে অনেক সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।