Our team has over 7,000,000 traders!
Every day we work together to improve trading. We get high results and move forward.
Recognition by millions of traders all over the world is the best appreciation of our work! You made your choice and we will do everything it takes to meet your expectations!
We are a great team together!
InstaSpot. Proud to work for you!
Actor, UFC 6 tournament champion and a true hero!
The man who made himself. The man that goes our way.
The secret behind Taktarov's success is constant movement towards the goal.
Reveal all the sides of your talent!
Discover, try, fail - but never stop!
InstaSpot. Your success story starts here!
যখন ডলারের মূল্য কোন দিকে যাবে তা নির্ধারণে সংগ্রাম পরিলক্ষিত হচ্ছে, ঠিক এমন সময় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক নিযুক্ত ফেডারেল রিজার্ভের নতুন কর্মকর্তা সোমবার এক ভাষণে আক্রমণাত্মকভাবে সুদের হার কমানোর পক্ষে তার যুক্তি তুলে ধরেন, যা প্রেসিডেন্টের দাবির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
ফেডে যোগদানের পর তার প্রথম নীতিগত ভাষণে গভর্নর স্টিভেন মিরান বলেন, নিরপেক্ষ সুদের হার—যখন মুদ্রানীতি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকেও উদ্দীপিত করে না, আবার এতে বাধাও সৃষ্টি করে না—এ বছর শুল্ক, অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ এবং করনীতির কারণে কমে গেছে। তার মতে, এর মানে হলো বর্তমান সুদের হার আরও অনেক নিচে থাকা উচিত, যাতে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
মার্কেটের ট্রেডাররা এই বক্তব্যের প্রতি তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়। মার্কিন স্টক সূচকগুলো নতুন রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছায়, আর নতুন করে ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের বিপরীতে ডলার বিক্রির প্রবণতা সৃষ্টি হয়। বিনিয়োগকারীরা মিরানের মন্তব্যকে নিকট ভবিষ্যতে আরও সুদের হার হ্রাসের সংকেত হিসেবে দেখেছেন। স্পষ্টতই, সুদের হার হ্রাস করা সেটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করতে পারে, বাণিজ্য যুদ্ধের প্রভাবকে ছাপিয়ে যেতে পারে এবং কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে। তবে কিছু অর্থনীতিবিদ এ ধরনের নীতিমালার দীর্ঘমেয়াদি পরিণতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। নিম্ন সুদের হার মুদ্রাস্ফীতিকে বাড়িয়ে দিতে পারে এবং জাতীয় মুদ্রাকে দুর্বল করতে পারে, যা শেষ পর্যন্ত অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে ক্ষুণ্ন করবে। এছাড়াও আশঙ্কা রয়েছে যে, কৃত্রিমভাবে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করা হলে সেটি কাঠামোগত সমস্যাগুলোকে আড়ালে নিয়ে যেতে পারে এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার কার্যক্রমকে বিলম্বিত করতে পারে।
সোমবার নিউ ইয়র্ক ইকোনমিক ক্লাবে এক বক্তৃতায় মিরান বলেন, "মুদ্রানীতি দৃঢ়ভাবে কঠোর করা হয়েছে। যদি স্বল্পমেয়াদি সুদের হার নিরপেক্ষ স্তরের তুলনায় প্রায় 2 শতাংশ পয়েন্ট বেশি থাকে, তবে এটি অপ্রয়োজনীয় কর্মী ছাঁটাই এবং বেকারত্ব বৃদ্ধির ঝুঁকি তৈরি করবে।"
গত সপ্তাহে মিরান প্রথমবারের মতো ফেডারেল ওপেন মার্কেট কমিটির বৈঠকে অংশ নেন, যেখানে নীতিনির্ধারকরা ডিসেম্বরের পর প্রথমবারের মতো সুদের হার এক-চতুর্থাংশ পয়েন্ট কমিয়ে 4.00–4.25% রেঞ্জে নিয়ে আসেন। তবে তিনি এতে দ্বিমত পোষণ করেন এবং বরং অর্ধ-পয়েন্ট হ্রাসের ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন।
ফেডে নিয়োগের আগে মিরান হোয়াইট হাউস কাউন্সিল অফ ইকোনমিক অ্যাডভাইজার্স-এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তিনি পদত্যাগ করেননি, তবে বর্তমানে বেতনবিহীন ছুটিতে আছেন। তার ফেড গভর্নরশিপের মেয়াদ জানুয়ারির শেষদিকে শেষ হবে, যদিও তিনি কতদিন এ পদে থাকতে পারবেন তা এখনও অনিশ্চিত।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত সুদের হার বিষয়ক পূর্বাভাসে মিরান ইঙ্গিত দেন যে এ বছর তিনি মোট 1.5 শতাংশ সুদের হার হ্রাসের পদক্ষেপ প্রাধান্য দেবেন। বক্তব্য শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি বলেন, "এটা আতঙ্কজনক পরিস্থিতি নয়—আতঙ্কজনক হতো যদি সুদের হার 75 বেসিস পয়েন্ট বা তার বেশি কমানো হত। আমি আতঙ্কিত নই; আমি শুধু দেখছি ঝুঁকি বাড়ছে কারণ সুদের হার নিরপেক্ষ স্তরে অনেক উপরে রয়ে গেছে। আমার দৃষ্টিভঙ্গি না বদলালে আমি চাপ দিয়ে যাব। আমি এমন কিছুর পক্ষে ভোট দেব না, যা আমি বিশ্বাস করি না—আমি এমন কোনো ঐকমত্যের ভান করতে রাজি নই, যার কোনো বাস্তবিক ভিত্তিক নেই।"
মিরানের অবস্থান সোমবার বক্তৃতা দেওয়া ফেড অন্যান্য কর্মকর্তাদের সাথে স্পষ্টভাবে সাংঘর্ষিক ছিল: তাদের কেউই আসন্ন 28–29 অক্টোবর অনুষ্ঠেয় ওয়াশিংটনের বৈঠকে আরেকবার সুদের হার হ্রাসের প্রতি সমর্থন করার প্রস্তুতি প্রকাশ করেননি। বরং তিনজন নীতিনির্ধারক, যারা পূর্বে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছিলেন, জোর দিয়ে বলেন যে ফেডের আরও নমনীয়করণের ব্যাপারে সতর্কভাবে এগোনো উচিত, কারণ মুদ্রাস্ফীতি এখনও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের 2%-এর লক্ষ্যমাত্রার উপরে রয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপট: বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1820 লেভেলে পুনরুদ্ধার করা ক্রেতাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। কেবল তখনই 1.1850 লেভেল টেস্ট করা সম্ভব হবে। সেখান থেকে পেয়ারটির মূল্য 1.1882 লেভেলের দিকে যেতে পারে, তবে বড় ট্রেডারদের সমর্থন ছাড়া এটি করা কঠিন হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1920-এর লেভেল। যদি দরপতন ঘটে, আমি আশা করি মূল্য 1.1785 লেভেলের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় উল্লেখযোগ্য ক্রয়ের আগ্রহ দেখা দেবে। যদি তা না হয়, তাহলে 1.1760 লেভেল টেস্টের জন্য অপেক্ষা করাই উচিত হবে অথবা 1.1725 লেভেল থেকে লং পজিশন ওপেন করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।
GBP/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপট: পাউন্ড ক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্য হল এই পেয়ারের মূল্যের নিকটতম রেজিস্ট্যান্স 1.3540 লেভেল ব্রেক করানো। কেবল তখনই এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3565 লেভেলের লক্ষ্যমাত্রায় নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে, যার উপরে ওঠা কঠিন হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3605 লেভেল। যদি এই পেয়ারের দরপতন ঘটে, তাহলে মূল্য 1.3490 লেভেলের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। এই লেভেল ব্রেকআউট হয়ে মূল্য নিম্নমুখী হলে সেটি বুলিশ পজিশনের জন্য বড় আঘাত হবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3455 লেভেলে নেমে যেতে পারে, এরপর 1.3415 লেভেল পর্যন্ত দরপতন প্রসারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনাগুলো আপনাকে মার্কেট প্রবণতা সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন করবে! ইন্সটাফরেক্সের একজন গ্রাহক হওয়ায়, দক্ষ ট্রেডিং এর জন্য আপনাকে অনেক সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।