The legend in the InstaSpot team!
Legend! You think that's bombastic rhetoric? But how should we call a man, who became the first Asian to win the junior world chess championship at 18 and who became the first Indian Grandmaster at 19? That was the start of a hard path to the World Champion title for Viswanathan Anand, the man who became a part of history of chess forever. Now one more legend in the InstaSpot team!
Borussia is one of the most titled football clubs in Germany, which has repeatedly proved to fans: the spirit of competition and leadership will certainly lead to success. Trade in the same way that sports professionals play the game: confidently and actively. Keep a "pass" from Borussia FC and be in the lead with InstaSpot!
বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের পরবর্তী বৈঠক আয়োজিত হবে। বেশিরভাগ বিশ্লেষকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক 25 বেসিস পয়েন্ট হারে সুদের হার কমিয়ে 4.0%-এ নামিয়ে আনবে।
এই পরিস্থিতিকে সম্ভাব্য প্রাথমিক দৃশ্যপট হিসেবে ধরা হচ্ছে এবং তাই বিনিয়োগকারীরা ইতোমধ্যে তা মূল্যায়ন করে ফেলেছে। ফলে, 25 বেসিস পয়েন্ট সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্তটি মার্কেটে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না। কিন্তু এর মানে এই নয় যে আগস্টের এই বৈঠক শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। মূল কৌতূহলের জায়গা হলো ভবিষ্যতের মুদ্রানীতির নমনীয়করণের গতি নির্ধারণ। এক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা অনেক বেশি। একদিকে, দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করতে পারে, যেখানে তারা শ্রমবাজারের দুর্বলতা এবং যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের বিষয়টি তুলে ধরতে পারে। অন্যদিকে, তারা আরো সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করতে পারে, যেহেতু মুদ্রাস্ফীতি আবার বাড়ছে।
উল্লেখযোগ্য যে, যুক্তরাজ্যে সামগ্রিক ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) বার্ষিক ভিত্তিতে 3.6%-এ পৌঁছেছে—যা গত বছরের জানুয়ারির পর সর্বোচ্চ। খাদ্য ও জ্বালানি বাদে বিবেচিত মূল CPI-ও বছরে 3.7%-এ পৌঁছেছে। খুচরা মূল্য সূচক (RPI) 4.4%-এ উন্নীত হয়েছে, যেখানে পূর্বাভাস ছিল সূচকটি 4.2%-এ নামবে।
একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো: যুক্তরাজ্যে মুদ্রাস্ফীতির চাপ ক্ষণস্থায়ী নয় বরং স্থায়ী ধরনের। বিশেষ করে, পরিষেবা খাতে মূল মূল্যস্ফীতি (ভাড়া, বীমা, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা) 4.7%-এ দাঁড়িয়েছে।
দেশটিতে মুদ্রাস্ফীতি এমন এক প্রেক্ষাপটে বাড়ছে, যেখানে মূল সামষ্টিক সূচকগুলোর ফলাফল দুর্বল হচ্ছে।
যুক্তরাজ্যে বেকারত্ব বেড়ে 4.7%-এ পৌঁছেছে, যা প্রায় চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ (শেষবার এতটা ছিল ২০২১ সালের জুনে)। মজুরি বৃদ্ধির হারও আবার কমেছে—চাহিদামাফিক ও বাস্তব উভয় দিক থেকেই। বিশেষ করে, বোনাস বাদে মজুরি বৃদ্ধির হার 5.3% থেকে কমে 5.0%-এ নেমে এসেছে। বাস্তব দিক থেকে (CPIH অনুযায়ী), মজুরি বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে মাত্র 1.0%।
অর্থাৎ, আমরা একদিকে শ্রমবাজারে দুর্বলতা এবং অপরদিকে মজুরি বৃদ্ধির হারের হ্রাস প্রত্যক্ষ করছি।
অর্থনীতির সার্বিক চিত্রও আশাব্যঞ্জক নয়। প্রথম প্রান্তিকে যুক্তরাজ্যের জিডিপি ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে 0.7% এবং বার্ষিক ভিত্তিতে 1.3% বেড়েছে। এর মধ্যে পরিষেবা খাত (0.7%) এবং উৎপাদন (1.1%) সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকের প্রতিবেদন আগামী সপ্তাহে (১৪ আগস্ট) প্রকাশিত হবে, তাই নীতিনির্ধারকদের এখন মাসভিত্তিক প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করতে হবে, যেগুলো হতাশাজনক। উদাহরণস্বরূপ, মে মাসে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি মাসিক ভিত্তিতে 0.1% সংকুচিত হয়েছে; তার আগের মাসে সংকোচন ছিল 0.3%। অন্যান্য উপাদানও হতাশাজনক ছিল: শিল্প উৎপাদন মাসিক ভিত্তিতে 0.9% এবং বার্ষিক ভিত্তিতে 0.3% কমেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং আউটপুট মাসিক ভিত্তিতে -1.0% কমেছে (যেখানে পূর্বাভাস ছিল -0.1%)।
অর্থাৎ, টানা দুই মাস ধরে যুক্তরাজ্যের জিডিপি হ্রাস পাচ্ছে, যা দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থনৈতিক মন্দার ইঙ্গিত দিচ্ছে—বিশেষ করে উৎপাদন এবং নির্মাণ খাতে। একই সময়ে, শ্রমবাজার দুর্বল হচ্ছে এবং মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে। এর ফলে মৃদু কিন্তু বিদ্যমান অর্থনৈতিক স্থবিরতার ঝুঁকি দেখা দিচ্ছে (তুলনামূলকভাবে "স্বল্প মাত্রার" স্থবিরতা)। পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে রাজস্ব নীতির কারণে, যেহেতু অনেক বিশ্লেষকের মতে, যুক্তরাজ্যের অর্থ মন্ত্রণালয় বাজেট লক্ষ্যমাত্রা পূরণে শরতে কর বৃদ্ধির ঘোষণা দিতে পারে।
তবে, এসব কঠিন মৌলিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখে ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের কাছ থেকে আমরা কী ধরনের পদক্ষেপের আশা করতে পারি?
আমার মতে, আগস্টের বৈঠকের ফলাফল মুদ্রানীতি কমিটির মধ্যে বিভক্তির প্রতিফলন ঘটাবে। কমিটির নমনীয়পন্থী অংশ (বিশেষ করে স্বাতি ধিংগ্রা এবং অ্যালান টেলর) শ্রমবাজার পরিস্থিতির অবনতি এবং অর্থনৈতিক মন্থরতার কারণ দেখিয়ে আরো আগ্রাসী হারে সুদের হার কমানোর পক্ষে মত দিতে পারেন।
অন্যদিকে, কঠোরপন্থী সদস্যরা (প্রধান অর্থনীতিবিদ হিউ পিলসহ) ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির দিকে নজর দিতে পারেন, যা এখনও লক্ষ্যমাত্রার ওপরে রয়েছে এবং ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রেখেছে। তারা "অপেক্ষা করুন ও দেখুন" দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখার পক্ষে ভোট দিতে পারেন। প্রাথমিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, ভোট বিভাজন হতে পারে "0-8-1"—অর্থাৎ, সুদের হার বাড়ানোর পক্ষে শূন্য, কমানোর পক্ষে আটজন এবং অপরিবর্তিত রাখার পক্ষে একজন ভোট দিতে পারে।
এই কাঠামো ছাড়া অন্য কোনো বিভাজন GBP/USD পেয়ারের মূল্যের উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। যেমন, যদি একাধিক সদস্য সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার পক্ষে ভোট দেন (যেমন "0-7-2" বা এমনকি "0-6-3"), তবে পাউন্ড শক্তিশালী সমর্থন পেতে পারে। বিপরীতে, যদি সর্বসম্মতিক্রমে সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত হয়, তাহলে ব্রিটিশ মুদ্রা চাপের মুখে পড়বে।
আমার মতে, ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফল বিনিয়োগকারীদের অতিমাত্রায় নমনীয় অবস্থান গ্রহণের প্রত্যাশা পূরণ করবে না—অর্থাৎ, আগস্টের বৈঠকের ফলাফল পাউন্ডের পক্ষে যেতে পারে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমাবে বটে, তবে এর সাথে দেওয়া বিবৃতি এবং অ্যান্ড্রু বেইলির মন্তব্য হবে সতর্ক ও অস্পষ্ট। উপরন্তু, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ অর্থনৈতিক পূর্বাভাসগুলো মে মাসে প্রকাশিত পূর্বাভাস থেকে খুব একটা ভিন্ন হবে না।
এই ধরনের ফলাফল GBP/USD পেয়ারকে অতিরিক্ত সমর্থন দিতে পারে, যার ফলে ক্রেতারা আবার এই পেয়ারের মূল্যকে 1.34 এরিয়ায় ফিরিয়ে আনতে পারে—যা 1.3400-এ অবস্থিত রেজিস্ট্যান্স লেভেল (D1 টাইমফ্রেমের বলিঙ্গার ব্যান্ডের মধ্যবর্তী লাইন) অতিক্রম করে পরবর্তী রেজিস্ট্যান্স 1.3470 (একই টাইমফ্রেমে কুমো ক্লাউডের নিচের সীমা) টেস্টের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনাগুলো আপনাকে মার্কেট প্রবণতা সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন করবে! ইন্সটাফরেক্সের একজন গ্রাহক হওয়ায়, দক্ষ ট্রেডিং এর জন্য আপনাকে অনেক সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।