The legend in the InstaSpot team!
Legend! You think that's bombastic rhetoric? But how should we call a man, who became the first Asian to win the junior world chess championship at 18 and who became the first Indian Grandmaster at 19? That was the start of a hard path to the World Champion title for Viswanathan Anand, the man who became a part of history of chess forever. Now one more legend in the InstaSpot team!
Borussia is one of the most titled football clubs in Germany, which has repeatedly proved to fans: the spirit of competition and leadership will certainly lead to success. Trade in the same way that sports professionals play the game: confidently and actively. Keep a "pass" from Borussia FC and be in the lead with InstaSpot!
যুক্তরাষ্ট্র পুনরায় সক্রিয় বাণিজ্যযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে—এবার সরাসরি মার্কিন প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে—যার ফলে ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে অস্থিরতার মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক টানাপোড়েনের তীব্রতা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বাধ্য করছে ভোটারদের সামনে উপস্থাপন করার মতো কিছু দৃশ্যমান "সাফল্য" দেখানোর জন্য, বিশেষ করে আসন্ন মধ্যবর্তী কংগ্রেস নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে।
মার্কেটে অনেকেই এখন প্রশ্ন তুলছে: বসন্তের শেষে ও গ্রীষ্মের শুরুতে যিনি কিছুটা নীরব ছিলেন, সেই ট্রাম্প হঠাৎ এতটা সক্রিয় হয়ে উঠলেন কেন?
সাধারণ পরিস্থিতিতে এটি অবাক করার মতো কিছু নয়। তবে বর্তমানে আমরা একটি অস্বাভাবিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, যেখানে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংবাদগুলোই মার্কেটের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে। প্রতিযোগীদের চেপে ধরার এবং নিজস্ব শর্তে—যা প্রতিপক্ষ দেশের জন্য ক্ষতিকর—সমঝোতায় বাধ্য করার ট্রাম্পের কৌশল ইতোমধ্যে মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে এবং এটি আরও অনিশ্চিত পরিণতি ডেকে আনতে পারে। এটাই মূলত অস্থিরতা বৃদ্ধির কারণ। পার্লামেন্টারি নির্বাচনের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্টের "জয়" প্রয়োজন, এবং এই পরিস্থিতির মূল ভুক্তভোগী—অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে—হচ্ছে বৈশ্বিক বাণিজ্য খাত ও ফিন্যান্সিয়াল মার্কেট।
এই জটিল প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীরা যেন বোমা নিষ্ক্রিয়কারীর মতো আচরণ করছে। মার্কিন শ্রমবিভাগের সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বসন্তের শেষ দিকে শুরু হওয়া শ্রমবাজারের দুর্বলতার মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি হ্রাস পাচ্ছে—যা সেপ্টেম্বর মাসে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা নিয়ে প্রত্যাশা জোরালো করেছে। কিন্তু বাণিজ্যযুদ্ধ ঘিরে যে বিশৃঙ্খলা চলছে, তা বিনিয়োগকারীদের নিশ্চিত পদক্ষেপ নিতে বাধা দিচ্ছে। যেমন, তারা এমন কোম্পানির শেয়ার কিনতে দ্বিধা করছে যারা কম সুদের হারে লাভবান হতে পারত।
তবুও এই বিশৃঙ্খলার মধ্যেও আরও আক্রমণাত্মকভাবে সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা ক্রমেই জোরদার হচ্ছে। সোমবার, শুক্রবার মার্কেটে দরপতনের পর, ফেডারেল ফান্ড ফিউচারস সেপ্টেম্বর মাসে 0.25% সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা 80%-এর একটু বেশি দেখিয়েছে। আজ সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে 85.4%-এ। এই প্রত্যাশাকে আরও জোরালো করেছে ফেডের ওপর ট্রাম্পের নজিরবিহীন ও স্বেচ্ছাচারী চাপ এবং জেরোম পাওয়েলের পরিবর্তে আরও ট্রাম্পের অনুগত কাউকে বসানোর অভিপ্রায়—যেমনটি ট্রাম্প পূর্বে বলেছিলেন, যিনি তথাকথিত "দেশীয় উৎপাদনকারীদের" সহায়তা করার উদ্দেশ্যে সুদের হার 1%-এ নামিয়ে আনবেন।
এতে মার্কেটে কী প্রভাব পড়তে পারে?
বর্তমানে, যেসব বিষয় স্টক মার্কেটের চাহিদা ও ডলারের উল্লেখযোগ্য দরপতন ঠেকিয়ে রেখেছে, তার একটি বড় অংশ হলো মার্কিন শুল্ক নীতিকে ঘিরে চলমান বিশৃঙ্খলা। একবার এই পরিস্থিতি যদি সামান্য হলেও স্থিতিশীল হয় এবং নতুন মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল নেতিবাচক প্রবণতা নির্দেশ করে, তাহলে স্টক মার্কেটে হঠাৎ করে চাহিদা বাড়তে পারে। এই পরিস্থিতিতে আমি ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রতি তেমন আগ্রহ প্রত্যাশা করছি না, কারণ তা স্টকের তুলনায় কম আকর্ষণীয় হবে। ডলার চাপের মধ্যে থাকবে, তবে ফরেক্স মার্কেটে বড় কারেন্সিগুলোর বিপরীতে হঠাৎ করে তীব্র দরপতন দেখা যাবে না—কারণ এই কারেন্সিগুলো মার্কিন বাণিজ্য অংশীদার দেশগুলোর ওপর মার্কিন আধিপত্যের কারণে নিজেরাও দুর্বল অবস্থানে আছে।
আজ মার্কেট থেকে কী প্রত্যাশা করা যায়?
সম্ভবত সামগ্রিকভাবে মার্কেটে সাইডওয়েজ মুভমেন্ট অব্যাহত থাকবে। গতকালের ইকুইটি মার্কেটে দরপতনের পর আমরা ইতোমধ্যে এশিয়া ও ইউরোপের মার্কেটের ট্রেডিংয়ে রিবাউন্ড দেখতে পাচ্ছি। মূল মার্কিন স্টক সূচকের ফিউচারের মোমেন্টাম অনুযায়ী একই প্রবণতা মার্কিন মার্কেটেও দেখা যেতে পারে। গতকালের সামান্য বৃদ্ধির পর আজ ডলারের সামান্য দরপতনও দেখা যেতে পারে।
সামগ্রিকভাবে, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আমি মনে করি, যুক্তরাষ্ট্র ও বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে শুল্ক নীতি নিয়ে কোনো যুক্তিসঙ্গত চুক্তি না হওয়া পর্যন্ত এই বিশৃঙ্খলা অব্যাহত থাকবে।
দৈনিক পূর্বাভাস:
EUR/USD
এই পেয়ারের মূল্য 1.1590 রেজিস্ট্যান্স লেভেলের নিচে কনসোলিডেট করছে। এই লেভেল ব্রেকআউট করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলে—বিশেষ করে যদি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কিন ইকুইটিগুলোর ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়—তাহলে পেয়ারটির মূল্য 1.1640 পর্যন্ত চলে দিতে পারে। 1.1600 এর লেভেলের আশপাশে একটি কার্যকর বাই এন্ট্রি পাওয়া যেতে পারে।
GBP/USD
এই পেয়ারের মূল্য 1.3315 রেজিস্ট্যান্স লেভেলের নিচে কনসোলিডেট করছে। এই লেভেল ব্রেকআউট করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলে—যদি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কিন স্টক মার্কেটে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়—তাহলে পেয়ারটির মূল্য 1.3400 পর্যন্ত চলে যেতে পারে। 1.3325 এর লেভেলের আশপাশে একটি কার্যকর বাই এন্ট্রি পাওয়া যেতে পারে।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনাগুলো আপনাকে মার্কেট প্রবণতা সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন করবে! ইন্সটাফরেক্সের একজন গ্রাহক হওয়ায়, দক্ষ ট্রেডিং এর জন্য আপনাকে অনেক সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।