Our team has over 7,000,000 traders!
Every day we work together to improve trading. We get high results and move forward.
Recognition by millions of traders all over the world is the best appreciation of our work! You made your choice and we will do everything it takes to meet your expectations!
We are a great team together!
InstaSpot. Proud to work for you!
Actor, UFC 6 tournament champion and a true hero!
The man who made himself. The man that goes our way.
The secret behind Taktarov's success is constant movement towards the goal.
Reveal all the sides of your talent!
Discover, try, fail - but never stop!
InstaSpot. Your success story starts here!
ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্যের পর ইউরোর সামান্য পুনরুদ্ধার পরিলক্ষিত হয়েছে, যেখানে তিনি বলেন যে অঞ্চলভিত্তিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ বৈশ্বিক বিভাজনের ফলে সৃষ্ট ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে দিতে পারে।
তাঁর এই আশাবাদী মন্তব্য এমন এক সময়ে এসেছে যখন ভূরাজনৈতিক ঝুঁকির প্রভাব নিয়ে ইউরোপীয় অর্থনীতি সম্পর্কে উদ্বেগ বাড়ছে, যা ইতোমধ্যেই মন্থরতার লক্ষণ দেখাচ্ছে। বিনিয়োগকারীরা লাগার্দের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে, কারণ এতে বোঝা গেছে যে ইসিবি সুদের হারে অতিমাত্রায় আক্রমণাত্মক অবস্থান নিতে যাচ্ছে না, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
তবে ইউরোর মূল্যের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সীমিতই ছিল, কারণ অনেক ট্রেডার চলমান বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের কারণে এখনও সতর্ক রয়েছেন—যার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা থেকে শুরু করে ট্রাম্পের শুল্ক নীতির মতো ইস্যু রয়েছে। আগামী মাসগুলোতে ইউরোর জন্য মূল বিষয় হবে ইউরোপীয় দেশগুলো কিভাবে বৈশ্বিক বাণিজ্যের নতুন বাস্তবতায় নিজেদের খাপ খাওয়াতে পারে এবং নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজে পেতে পারে। প্রতিযোগিতামূলকতা এবং উৎপাদনশীলতা বাড়াতে কাঠামোগত সংস্কারের সফল বাস্তবায়নও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে।
লাগার্দ তাঁর বক্তব্যে বলেন, "অর্থনৈতিক সংযোগ আরও গভীর করার মাধ্যমে—পার্শ্ববর্তী অর্থনীতিগুলোর মধ্যে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে—আমরা বাহ্যিক ধাক্কার প্রভাব কমাতে পারি। আমাদের অঞ্চলের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে বৈশ্বিক বাজারে ক্ষতির কিছুটা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব।"
স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি যে, চলতি মাসের শুরুতে নেওয়া সর্বশেষ পদক্ষেপের পর, ইসিবির কর্মকর্তারা আপাতত অপেক্ষা করার পক্ষে মত দেন—যে সিদ্ধান্তটি আংশিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতির প্রভাব মূল্যায়নের জন্য নেয়া হয়েছে, যা এখনও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে পরিবর্তিত হতে পারে।
তবে এই অপেক্ষার কৌশল ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের অভিপ্রায়কে বাতিল করে দিচ্ছে না। বরং এটি জটিল ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি ও প্রতিটি পদক্ষেপের পরিণতি সতর্কভাবে বিবেচনার প্রয়োজনীয়তা থেকেই উৎসারিত। এটা বুঝতে হবে যে বাণিজ্যনীতি একমুখী খেলা নয়। এক পক্ষের সিদ্ধান্ত অপর পক্ষের পাল্টা পদক্ষেপ ডেকে আনে, এবং শেষ পর্যন্ত সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই প্রেক্ষাপটে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে গঠনমূলক সংলাপ বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বাণিজ্য বাধা কমানোর লক্ষ্যে আলোচনার সফল পরিণাম কেবল বিশ্ববাজারকেই স্থিতিশীল করবে না, বরং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশও সৃষ্টি করবে।
তবু কেবল কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ওপর নির্ভর করাও অযৌক্তিক হবে। দরকার বিকল্প পরিকল্পনা তৈরি, যেখানে আলোচনা ব্যর্থ হলে সম্ভাব্য নেতিবাচক ফলাফলের বিষয়টি বিবেচনায় থাকবে। এর মধ্যে রয়েছে বাণিজ্য অংশীদারদের বৈচিত্র্য আনা, অভ্যন্তরীণ বাজার শক্তিশালী করা, এবং উদ্ভাবনকে উৎসাহ দেওয়া যাতে স্থানীয় উৎপাদকদের প্রতিযোগিতামূলকতা বাড়ানো যায়। কেবল এমন একটি বিস্তৃত পন্থা—যেখানে কূটনীতি ও অর্থনৈতিক নমনীয়তা একত্রিত হবে—ইউরোপীয় ইউনিয়নকে এই চ্যালেঞ্জগুলোর সঙ্গে কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে সহায়তা করবে।
EUR/USD-এর বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1537 এর লেভেল ব্রেক করাতে হবে। কেবল তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.1579 লেভেলের টেস্টের দিকে অগ্রসর হতে পারবে। সেখান থেকে মূল্য 1.1628-এ উঠতে পারে, যদিও বড় ট্রেডারদের সহায়তা ছাড়া এটি করা কঠিন হবে। সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1670-এর লেভেল। যদি এই ইন্সট্রুমেন্টের দরপতন, তাহলে আমি কেবল 1.1495 লেভেলের কাছাকাছি ক্রেতাদের উল্লেখযোগ্য সক্রিয়তার আশা করছি। যদি সেই লেভেলে কোনো ক্রেতা সক্রিয় না থাকে, তবে 1.1450-এর নিম্ন লেভেলের টেস্ট হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করাই ভাল অথবা 1.1410 থেকে লং পজিশন ওপেন করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।
GBP/USD-এর বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, পাউন্ড ক্রেতাদের মূল্যকে নিকটতম রেজিস্ট্যান্স 1.3425-এ পুনরুদ্ধার করতে হবে। কেবল তখনই এই পেয়ারের মূল্যের 1.3445-এর দিকে অগ্রসর হওয়া সম্ভব হবে—যা ব্রেক করে ওপরের দিকে যাওয়া বেশ কঠিন হবে। সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.3475 এর লেভেল। যদি এই পেয়ারের দরপতন হয়, তাহলে বিক্রেতারা 1.3385 লেভেলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। যদি তারা সফল হয়, তাহলে এই রেঞ্জ ব্রেক করে মূল্য নিচের দিকে গেলে সেটি ক্রেতাদের জন্য বড় ধাক্কা হবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3360-এর নিম্ন পর্যন্ত নেমে যাবে, পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3335 এর লেভেল।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনাগুলো আপনাকে মার্কেট প্রবণতা সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন করবে! ইন্সটাফরেক্সের একজন গ্রাহক হওয়ায়, দক্ষ ট্রেডিং এর জন্য আপনাকে অনেক সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।