Our team has over 7,000,000 traders!
Every day we work together to improve trading. We get high results and move forward.
Recognition by millions of traders all over the world is the best appreciation of our work! You made your choice and we will do everything it takes to meet your expectations!
We are a great team together!
InstaSpot. Proud to work for you!
Actor, UFC 6 tournament champion and a true hero!
The man who made himself. The man that goes our way.
The secret behind Taktarov's success is constant movement towards the goal.
Reveal all the sides of your talent!
Discover, try, fail - but never stop!
InstaSpot. Your success story starts here!
মঙ্গলবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যেন হঠাৎ করেই তা ঘটেছে। বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডাররা মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণগুলোকে উপেক্ষা করছে। অন্যথায়, পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি না পেয়ে বরং হ্রাস পেত। ডোনাল্ড ট্রাম্পই ডলারের দুর্বলতার মূল কারণ বলে মনে হচ্ছে। তিনি ঠিক কতদিন ধরে তার অপছন্দের দেশগুলোর ওপর শুল্ক ও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে থাকবেন, তা এখনো অনিশ্চিত। একইভাবে, মার্কেটের ট্রেডাররা কতদিন শুধু "ট্রাম্পের গৃহীত পদক্ষেপের" উপর প্রতিক্রিয়া দেখাবে সেটিও জানা নেই।
একদিকে, বর্তমান প্রবণতা সহজ ও স্পষ্ট মনে হচ্ছে; অন্যদিকে, এটি অনেক প্রশ্ন তৈরি করছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এমনভাবে আচরণ করছে যেন মার্কিন অর্থনীতি ইতোমধ্যে মন্দার মধ্যে প্রবেশ করেছে, যদিও গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকে এখনো তেমন কোনো নেতিবাচক পরিবর্তন দেখা যায়নি।
পাঁচ-মিনিটের টাইমফ্রেমে মঙ্গলবার, 1.2913 লেভেলের কাছাকাছি একটি স্পষ্ট বাই সিগন্যাল তৈরি হয়েছিল, তারপর রাতের বেলায় 1.2860 লেভেলের কাছাকাছি আরেকটি বাই সিগন্যাল গঠিত হয়। রাতের সিগন্যালটি কার্যকর করা কিছুটা কঠিন ছিল, তবে দিনের সিগন্যালটি তুলনামূলকভাবে সহজ ছিল। বাহ্যিক কারণগুলোর আমলে না নিয়েই পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে।
ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, অনেক আগেই GBP/USD পেয়ারের মূল্যের স্বল্পমেয়াদী নিম্নমুখী প্রবণতা শুরু হওয়া উচিত ছিল, তবে ট্রাম্প সেটি প্রতিরোধ করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। মধ্যমেয়াদে, আমরা এখনও 1.1800 লক্ষ্যমাত্রার দিকে পাউন্ডের দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে, ট্রাম্পের কারণে ডলারের এই দরপতন কতদিন স্থায়ী হবে, তা কেউ জানে না। এই মুভমেন্ট শেষ হলে, সকল টাইমফ্রেমের টেকনিক্যাল চিত্র নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হতে পারে।
বুধবার, যদি ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন নতুন পদক্ষেপের মাধ্যমে বিশ্ববাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে থাকেন, তাহলে GBP/USD পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে। মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন বেশ গুরুত্বপূর্ণ, তবে এটিও আমেরিকার প্রেসিডেন্টের ঘোষণার তুলনায় কম প্রভাব ফেলতে পারে।
পাঁচ-মিনিটের টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ ট্রেডিং লেভেলগুলো হল: 1.2301, 1.2372-1.2387, 1.2445, 1.2502-1.2508, 1.2547, 1.2613, 1.2680-1.2685, 1.2723, 1.2791-1.2798, 1.2848-1.2860, 1.2913, 1.2980-1.2993, 1.3043, 1.3102-1.3107।
বুধবার যুক্তরাজ্যে কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট নির্ধারিত নেই, অন্যদিকে মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারত—যদি ট্রেডাররা এখন সমস্ত সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংবাদকে উপেক্ষা না করত। এমনকি যদি মার্কিন মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধিও পায়, তাহলে এটি ডলারের ক্ষেত্রে কী ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে? এক সপ্তাহ ধরে 500-পিপসের দরপতনের পর মাত্র 50-পিপসের বৃদ্ধি?
1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (রিবাউন্ড বা লেভেলের ব্রেকআউট)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে।
2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন ওপেন করা হয় (যা টেক প্রফিট ট্রিগার করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত।
3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ভুল সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যাল নাও গঠিত হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত।
4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে।
5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়।
6) নিকটতম লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত।
7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শুন পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন।
লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে।
MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। চলমান প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেট থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত কৌশল হতে পারে।
নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনাগুলো আপনাকে মার্কেট প্রবণতা সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন করবে! ইন্সটাফরেক্সের একজন গ্রাহক হওয়ায়, দক্ষ ট্রেডিং এর জন্য আপনাকে অনেক সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।