The legend in the InstaSpot team!
Legend! You think that's bombastic rhetoric? But how should we call a man, who became the first Asian to win the junior world chess championship at 18 and who became the first Indian Grandmaster at 19? That was the start of a hard path to the World Champion title for Viswanathan Anand, the man who became a part of history of chess forever. Now one more legend in the InstaSpot team!
Borussia is one of the most titled football clubs in Germany, which has repeatedly proved to fans: the spirit of competition and leadership will certainly lead to success. Trade in the same way that sports professionals play the game: confidently and actively. Keep a "pass" from Borussia FC and be in the lead with InstaSpot!
গত নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের পর থেকে বেশিরভাগ প্রধান ক্রিপ্টোকারেন্সি টোকেনের মূল্য হয় শক্তিশালী নিম্নমুখী কারেকশনের সম্মুখীন হয়েছে অথবা একটি সাইডওয়ে রেঞ্জের মধ্যে স্থিতিশীল রয়েছে।
অনেকে আশা করেছিলেন যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ফিরে আসার খবর ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে শক্তিশালী সমর্থন দেবে। তার পূর্বের ইতিবাচক মন্তব্য, পাশাপাশি ট্রাম্প পরিবারের নিজস্ব টোকেন চালুর খবর, এই জনপ্রিয় আর্থিক সম্পদের প্রতি নতুন চাহিদা সৃষ্টি করতে পারত। তবে, বাস্তবে তা ঘটেনি। বরং, আগের সময়ের উচ্ছ্বসিত প্রবৃদ্ধি ধীরে ধীরে ম্লান হয়ে গেছে, এবং অনেক সম্পদের ক্ষেত্রে তা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়েছে।
এই পরিস্থিতি আবারও প্রমাণ করে যে এই ধরনের ফিন্যান্সিয়াল ইনস্ট্রুমেন্টগুলোর চাহিদা অনেকাংশে কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট, যা ফরেক্স এবং স্টক মার্কেটের তুলনায় ট্রেডিংকে আরও জটিল করে তোলে, যদিও পূর্বে এই মার্কেটগুলোকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
এর প্রধান কারণ হলো মার্কিন অর্থনীতির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চয়তা, যা ট্রাম্পের দেশীয় ও বৈদেশিক নীতির দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। চীনা আমদানির ওপর শুল্ক বৃদ্ধির হুমকি—এবং কিছু পদক্ষেপ ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে— ফলে মার্কিন বাজারে এর প্রকৃত প্রভাব সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। এর ফলে, ক্রিপ্টো বিনিয়োগকারীরা নিশ্চিত নন যে ক্রিপ্টো অ্যাসেটের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে কিনা।
ট্রাম্পের সুরক্ষামূলক অর্থনৈতিক নীতি ইতোমধ্যে কার্যকর হতে শুরু করেছে, যা বিশেষ করে স্টক মার্কেটে চাহিদা বাড়ানোর জন্য একটি শক্তিশালী চালিকাশক্তি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, আজ তামার মূল্য ৪% বেড়েছে, যা ধাতব আমদানির ওপর শুল্ক বৃদ্ধির কারণে হয়েছে। এর ফলে খনি ও ধাতু খাতের শেয়ারের চাহিদা বৃদ্ধি পেতে পারে।
এই ধরনের পরিস্থিতিতে, অনেক ক্রিপ্টো বিনিয়োগকারী প্রশ্ন তুলতে পারেন—তারা কেন ঝুঁকিপূর্ণ ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করবেন, যখন তারা সরাসরি যেকোন কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারেন এবং শুধুমাত্র মূল্য বৃদ্ধি থেকে নয়, বরং লভ্যাংশ থেকেও মুনাফা অর্জন করতে পারেন? এই প্রবণতা পুরো মার্কেটে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ইতিপূর্বে, বিনিয়োগকারীরা ক্রিপ্টো অ্যাসেটে মূলধন বিনিয়োগ করেছিল, যা এখন সহজেই স্টক মার্কেটে স্থানান্তরিত হতে পারে। মার্কিন ডলারকেও উপেক্ষা করা যাবে না। যদিও ডলার বর্তমানে কিছুটা চাপের মধ্যে রয়েছে, মার্কিন অর্থনীতির স্থিতিশীলতা এবং ট্রাম্প প্রশাসনের বৈশ্বিক মুদ্রা হিসেবে ডলারের অবস্থান পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা এর চাহিদা বাড়াতে পারে।
স্বর্ণের ক্ষেত্রে, গতকাল তীব্রভাবে মুনাফা গ্রহণ এটি নির্দেশ করে যে রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমিত হলে—বিশেষত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে—বিনিয়োগকারীরা নতুন করে ঝুঁকি গ্রহণের সুযোগ খুঁজবে। এই পরিস্থিতিতে, তারা এমন অ্যাসেটের সন্ধান করবে যা সুদ আয় করা যেতে পারে, যেখানে স্বর্ণ কোনো সুদ প্রদান করে না।
যদি এই পরিস্থিতি বাস্তবে রূপ নেয়, তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট আরও কোণঠাসা পরিস্থিতি দেখা যেতে পারে, যার ফলে টোকেনের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেতে পারে এবং এর মূল্য—বিশেষত মার্কিন ডলারের বিপরীতে—কমতে পারে।
মার্কিন স্টক মার্কেট এবং ক্রিপ্টো মার্কেট সম্ভবত একটি সাইডওয়ে রেঞ্জের মধ্যে কনসোলিডেট থাকবে। ডলারের ক্ষেত্রে, ICE ডলার ইনডেক্সের 106.75 পর্যন্ত সাময়িক পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এটি বর্তমান প্রবণতার পরিবর্তন নির্দেশ করবে না।
এই সপ্তাহে ট্রেডারদের মূল দৃষ্টি থাকবে PCE মূল্য সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ওপর, যা ফেডের সুদের হার নির্ধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সূচক। পাশাপাশি, ২০২৪ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের মার্কিন জিডিপির দ্বিতীয় অনুমানের দিকেওও বিনিয়োগকারীদের সজাগ দৃষ্টি থাকবে।
স্বর্ণ
স্বর্ণের দর আমাদের পূর্ববর্তী লক্ষ্যমাত্রা 2,903.00-এ পৌঁছেছে। যদি মূল্য এই লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যায়, তাহলে স্বর্ণের চাহিদা আরও দুর্বল হতে পারে এবং মূল্য 2,876.15 পর্যন্ত হ্রাস পেতে পারে।
বিটকয়েন
বিটকয়েন এখনও উল্লেখযোগ্য চাপের মধ্যে রয়েছে, যা বৈশ্বিক ও মার্কিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কারণে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হ্রাসের ইঙ্গিত দেয়। বিটকয়েনের মূল্য সাময়িকভাবে কারেকশন হয়ে 91,095.00 পর্যন যেতেতে পারে, যেখান থেকে মূল্যের রিবাউন্ড হয়ে 86,080.70-এর সাপোর্ট লেভেল পুনরায় টেস্ট করা হতে পারে।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনাগুলো আপনাকে মার্কেট প্রবণতা সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন করবে! ইন্সটাফরেক্সের একজন গ্রাহক হওয়ায়, দক্ষ ট্রেডিং এর জন্য আপনাকে অনেক সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।